Saturday, June 13, 2015

মেয়ের সাথে মা ফ্রি চরম চোদন ফ্যান্টাসি


মেয়ের সাথে মা ফ্রি চরম চোদন ফ্যান্টাসি

লীখন খুবই মনের আনন্দে আছে, কারন লীখন কচি মেয়েকে চুদতেছে আজ প্রায় তিন বছর যাবত। লীখনের সাথে প্রেমার মার পরিচয় হয় ইন্টার্নেটের তাগ ওয়েব সাইডের মাধ্যমে, প্রথমে বন্ধুত্ব পরে খুবই ঘনিষ্ট সম্পর্ক হয় আচলের সাথে (প্রেমার মায়ের নাম আচল কথা), লীখনের চেয়ে ১২ বছরের বড় প্রেমার মা, তারপরেও লীখন আর প্রেমার মার বন্ধুত্ব অনেক গভীর। একজন আরেকজনের সাথে কথা না বলে একদিনও থাকতে পারে না। প্রেমার বাবার সাথে প্রেমার মার ডিভোর্স হয় যখন প্রেমার বয়স দুই বছর। আচল ভাবী পরে আর বিয়ে করেনি। ভালো কোন ছেলে পায়নি তাই বিয়ে আর করেনি। কিন্তু আচল ভাবীর সাথে মহিম নামের এক লোকের পরিচয় হয়, পরে তাদের মাঝে প্রতিদিন চোদা-চুদি হয়ে থাকে। যাক সেই কথা, আসল কথায়ে আসা যাক, আচল ভাবী একদিন লীখনকে তাদের বাসাতে দুপুরের খাবারের জন্যে আমন্তন করে ছিলো, সেই থেকে লীখন প্রেমাদের বাসায় প্রতিদিনই যেত, আর এই আসা যাওয়ার মাধ্যমে লীখনের সাথে প্রেমারও পরিচয় হয়, প্রেমা লীখনকে কাকু বলে
ডাকতো, এইভাবে লীখন আর প্রেমা একজন আরেকজনের খুবই কাচা-কাছি চলে আসে, পরে লীখন আর প্রেমার মাঝে দৈহিক মিলনও হতে থাকে। এইভাবে প্রায় বছর খানিক কেঁটে গেলো। আর আচল ভাবী কেমন জানি একটু একটু সন্দেহ করা শুরু করেছে। খুবই স্বাভাবিক - গত দুই বছরে প্রেমার স্তন আর পাছা যেভাবে বেড়েছে আর এখন যা হয়েছে। প্রেমা এখন আর লীখনকে কাকু বলে ডাকে না। প্রেমাকে যখনই সেই কথা  বলা হয় তখনই চোদন খেতে খেতে বলল যেরাখো তো, মাকে অত পাত্তা দিবা না। মা যে দুপুর বেলায় আমি স্কুলে চলে যাওয়ার পর মহিম কাকুকে বাসায় ডেকে তারা চোদা চুদি করে তার বেলায় কি শুধুই জিরো?’


1 comment:

  1. @@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@
    ভাবির ভোদা- ১
    হেলেনা ঝাঝিয়ে ওঠে,আঃ কি করছো? আমি না তোমার ভাবি?

    যা ভাবি তা বিবি।

    খুব ফাজিল হইছ? তুমার দাদা আসুক --।

    হ্যা আসুক।আমিও বলব,ভাইজান তোমার বিবি
    তোমার ভাইরে পাগল করেছে।
    দু-হাতে জড়িয়ে ধরি হেলেনাকে।
    @@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@
    বনমালি তুমি পরজনমে হইয়ো রাধা

    আজকে যে গল্পটি বলব সেটা
    আমার খুব কাছের ১ জন বড়
    ভাই আনিস আর তার সহকর্মী
    রাধার কাহিনী।যা আমাদের জীবন
    কিছুটা সময়ের জন্য হলেও মধুময় করে তুলেছিল।
    @@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@ -আসলে কি জানিস অভ্যেস হয়ে গেছে,না চোদালে শান্তি পাইনে।
    উর-ই শালা,পঞ্চাশ পেরিয়ে এখনো শান্তির নেশা যায়নি।এসব শুনে ভিতরে ঢোকা হলনা,বাইরে দাড়িয়ে শুনতে থাকি জল কতদূর গড়ায়।আণ্টির দীর্ঘশ্বাস শুনতে পাই।
    -একটা কথা বলুন তো ,ইচ্ছে ছেলে না মেয়েদের বেশি?আণ্টি জিজ্ঞেস করে। @@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@ খিলখিল করে হেসে ওঠে আণ্টি,মা বাবা অবাক।আণ্টি বলে,চিন্তা করিস না।একটা ৬/৭ ইঞ্চির মত লাঙল পেয়েছি।
    -কে রে?আমি চিনি?বলনা বলনা।
    -উহু বলা যাবে না।দাড়া আগে হোক।
    আমার লুঙি ঠিক করতে গিয়ে মোবাইলটা ঠক্ করে মাটিতে পড়ে। মা ভিতর থেকে জিজ্ঞেস করে,কে রে?
    দরজা ঠেলে ভিতরে ঢুকলাম,আমি শুতে যাচ্ছি।
    @@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@

    ReplyDelete